ঢাকা, ২০
সেপ্টেম্বর (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম )- সাত বিভাগীয় শহরে আয়কর মেলার
প্রথম চার দিনে ১২৩ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে। পাশাপাশি ১৭ হাজারের
বেশি মানুষ মেলায় এসে কর সনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) নিয়েছেন বলে আয়োজকরা
জানিয়েছেন।
আয়োজক কমিটির সভাপতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (আয়কর) এম এ কাদের সরকার মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বিভাগীয় শহরগুলো আয়োজিত এই মেলায় কেবল ঢাকাতেই চার দিনে ৬০ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে।
"মেলার এখনও দুদিন বাকি। এই মেলা থেকে ৩০০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল তা অর্জিত হবে বলেই আমরা আশা করছি", যোগ করেন কাদের।
গত ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই মেলা চলবে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
এবারের মেলায় বিপুল সাড়া পাওয়া গেছে উল্লেখ করে আয়োজক কমিটির সভাপতি বলেন, আগামীতে আয়কর মেলার আয়োজন করা হবে আরও বড় পরিসরে।
গত বছর কেবল ঢাকা ও চট্টগ্রামে এই মেলার আয়োজন করেছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। ওই মেলায় ৫২ হাজার রিটার্ন জমা পড়েছিল। আর তা থেকে রাজস্ব আদায় হয়েছিল ১১৩ কোটি টাকা।
ঢাকায় জমজমাট মেলা
বুধবার আয়কর মেলার চতুর্থ দিনে রাজধানীর বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে মেলা প্রাঙ্গণে জনসমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো। অনেকেই মেলায় এসে আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছেন। টিন নেওয়ার আবেদন করেছেন।
মিরপুর থেকে মেলায় আসা ব্যাবসায়ী ফজলে রাব্বি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "লাইনে দাঁড়ানোর ঝামেলা নিয়ে কিছুটা দুশ্চিন্তায় ছিলাম। তবে যতোটা ভেবেছিলাম ততোটা বিড়ম্বনায় পড়তে হয়নি।"
একই রকম কথা বললেন খিলগাঁও থেকে আসা ব্যবসায়ী খোরশেদ আলমও।
অবশ্য জেড আই খান নামের আরেক দর্শনার্থী বললেন, নতুন টিআইএন দেওয়া ছাড়া তেমন কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না এই মেলা।
ব্যবস্থাপনা ও গ্রাহক সেবার মান 'ভালো নয়' উল্লেখ করে তিনি বলেন, "অনেক রাশ হয়ে গেছে। সেবার মান আরো ভাল হলে এটা এড়ানো যেত।"
কর দেওয়ার নিয়ম-কানুন সহজ করে এই সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হলে ইন্টারনেট ভিত্তিক সেবার পরিধি বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই বলেও মত প্রকাশ করেন এই করদাতা।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/
আয়োজক কমিটির সভাপতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (আয়কর) এম এ কাদের সরকার মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বিভাগীয় শহরগুলো আয়োজিত এই মেলায় কেবল ঢাকাতেই চার দিনে ৬০ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে।
"মেলার এখনও দুদিন বাকি। এই মেলা থেকে ৩০০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল তা অর্জিত হবে বলেই আমরা আশা করছি", যোগ করেন কাদের।
গত ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই মেলা চলবে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
এবারের মেলায় বিপুল সাড়া পাওয়া গেছে উল্লেখ করে আয়োজক কমিটির সভাপতি বলেন, আগামীতে আয়কর মেলার আয়োজন করা হবে আরও বড় পরিসরে।
গত বছর কেবল ঢাকা ও চট্টগ্রামে এই মেলার আয়োজন করেছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। ওই মেলায় ৫২ হাজার রিটার্ন জমা পড়েছিল। আর তা থেকে রাজস্ব আদায় হয়েছিল ১১৩ কোটি টাকা।
ঢাকায় জমজমাট মেলা
বুধবার আয়কর মেলার চতুর্থ দিনে রাজধানীর বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে মেলা প্রাঙ্গণে জনসমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো। অনেকেই মেলায় এসে আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছেন। টিন নেওয়ার আবেদন করেছেন।
মিরপুর থেকে মেলায় আসা ব্যাবসায়ী ফজলে রাব্বি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "লাইনে দাঁড়ানোর ঝামেলা নিয়ে কিছুটা দুশ্চিন্তায় ছিলাম। তবে যতোটা ভেবেছিলাম ততোটা বিড়ম্বনায় পড়তে হয়নি।"
একই রকম কথা বললেন খিলগাঁও থেকে আসা ব্যবসায়ী খোরশেদ আলমও।
অবশ্য জেড আই খান নামের আরেক দর্শনার্থী বললেন, নতুন টিআইএন দেওয়া ছাড়া তেমন কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না এই মেলা।
ব্যবস্থাপনা ও গ্রাহক সেবার মান 'ভালো নয়' উল্লেখ করে তিনি বলেন, "অনেক রাশ হয়ে গেছে। সেবার মান আরো ভাল হলে এটা এড়ানো যেত।"
কর দেওয়ার নিয়ম-কানুন সহজ করে এই সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হলে ইন্টারনেট ভিত্তিক সেবার পরিধি বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই বলেও মত প্রকাশ করেন এই করদাতা।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/
0 comments:
Post a Comment