অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানি করা সাধারণ মানের প্রতি কেজি ছোলার দাম পড়ছে ৪৫ থেকে ৪৭ টাকা। এই ছোলা চার হাত ঘুরে খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। অর্থাৎ প্রতি কেজি ছোলায় আমদানি মূল্যের চেয়ে খুচরা মূল্য ২৩-২৫ টাকা বেশি। মিয়ানমার থেকে ৫৮-৫৯ টাকায় কেনা ছোলাও বিক্রি হচ্ছে ৭৮-৮০ টাকায়।
রোজার বাড়তি চাহিদাকে কেন্দ্র করে প্রতিটি স্তরেই বেশি মুনাফার কারণে ছোলার দামে এই অস্থিতিশীল অবস্থা তৈরি হয়েছে।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নথিপত্রে দেখা যায়, অস্ট্রেলিয়া, মিয়ানমার ও ইথিওপিয়া—এই তিন দেশ থেকেই ছোলা আমদানি হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানি করা সাধারণ মানের ছোলার দাম পড়ছে ৪৫ থেকে ৪৭ টাকা। মিয়ানমার থেকে আমদানি করা ছোলার দাম সাড়ে ৫৮ থেকে সাড়ে ৫৯ টাকা। ইথিওপিয়া থেকে আমদানি করা ছোলার দাম পড়ছে ৪৯ থেকে সর্বোচ্চ সাড়ে ৫৩ টাকা।
১৭ জুলাই আমদানিকারক চিটাগাং স্টোর ৪৫ টাকা ১৬ পয়সা দরে ৪৬৯ দশমিক ৩ টন ছোলা আমদানি করে অস্ট্রেলিয়া থেকে। প্রতি কেজি ছোলা খালাসে সব ধরনের খরচ তিন টাকা ধরা হলে আমদানি মূল্য দাঁড়ায় ৪৮ টাকা ১৬ পয়সা।
চিটাগাং স্টোরের আইয়ুব আলী প্রথম আলোকে বলেন, ‘এই ছোলা মণপ্রতি দুই হাজার ১০ টাকায় বিক্রি করেছি ডিও ব্যবসায়ী ও পাইকারি বিক্রেতাদের কাছে।’ এই হিসাবে কেজিপ্রতি দাম পড়ে ৫৩ টাকা ৮৫ পয়সা। অর্থাৎ প্রতি কেজিতে আমদানিকারক লাভ করেছেন প্রায় সাড়ে পাঁচ টাকা।
এই ছোলা ডিও ব্যবসায়ী ও ছোট পাইকারি ব্যবসায়ীদের হাত ঘুরে যাচ্ছে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে। নগরের রিয়াজউদ্দিন বাজার ও কর্ণফুলী মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, খুচরা বিক্রেতারা এই ছোলা বিক্রি করছেন ৬৮ থেকে ৭০ টাকায়।
মিয়ানমার থেকে সাড়ে ৫৮ থেকে সাড়ে ৫৯ টাকায় ছোলা কিনছেন আমদানিকারকেরা। খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজার থেকে খুচরা বিক্রেতারা এই ছোলা কিনছেন কেজিপ্রতি ৭৪ টাকা ২২ পয়সায়।
কর্ণফুলী মার্কেটের খোকন স্টোরের পরিচালক মো. খলিলুর রহমান মিয়ানমারের ছোলা কেজিপ্রতি বিক্রি করছেন ৭৮ টাকায়। দাম এত বেশি কেন, জানতে চাইলে তিনি রসিদ দেখিয়ে বলেন, ‘খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজার থেকে গত বুধবার মণপ্রতি দুই হাজার ৭৭০ টাকায় (কেজিপ্রতি ৭৪ টাকা ২২ পয়সা) এই ছোলা কিনেছি। দোকানে আনার খরচসহ কেজিপ্রতি দাম পড়েছে প্রায় ৭৬ টাকা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারের ব্যবসায়ী মেসার্স তৈয়বীয়া স্টোরের মো. সোলায়মান জানান, গুদাম থেকে মালামাল পরিবহন ও খালাসের খরচ বেড়েছে। এসব খরচ যোগ করে প্রতি মণে ৫০ টাকা লাভে বিক্রি করছি। দাম বাড়লে সব সময় আমরাই বিপদে পড়ি। অথচ আমদানিকারক থেকে দ্বিতীয় পর্যায়ে যাঁরা পণ্য কেনেন, তাঁরাই সবচেয়ে বেশি মুনাফা করছেন বলে তিনি মন্তব্য করেন।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রমজানে ছোলার চাহিদা ধরা হয় ন্যূনতম ৬০ হাজার টন। এই মাসের প্রথম ২০ দিনে ছোলা আমদানি হয়েছে নয় হাজার ১৬৯ টন। এর আগের তিন মাসে ছোলা আমদানি হয় ৩৯ হাজার টন। আগামী দুই সপ্তাহে অস্ট্রেলিয়া, ইথিওপিয়া ও মিয়ানমার থেকেও বিপুল পরিমাণ ছোলা আমদানি হচ্ছে বলে ব্যবসায়ীরা জানান।
রোজার বাড়তি চাহিদাকে কেন্দ্র করে প্রতিটি স্তরেই বেশি মুনাফার কারণে ছোলার দামে এই অস্থিতিশীল অবস্থা তৈরি হয়েছে।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের নথিপত্রে দেখা যায়, অস্ট্রেলিয়া, মিয়ানমার ও ইথিওপিয়া—এই তিন দেশ থেকেই ছোলা আমদানি হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানি করা সাধারণ মানের ছোলার দাম পড়ছে ৪৫ থেকে ৪৭ টাকা। মিয়ানমার থেকে আমদানি করা ছোলার দাম সাড়ে ৫৮ থেকে সাড়ে ৫৯ টাকা। ইথিওপিয়া থেকে আমদানি করা ছোলার দাম পড়ছে ৪৯ থেকে সর্বোচ্চ সাড়ে ৫৩ টাকা।
১৭ জুলাই আমদানিকারক চিটাগাং স্টোর ৪৫ টাকা ১৬ পয়সা দরে ৪৬৯ দশমিক ৩ টন ছোলা আমদানি করে অস্ট্রেলিয়া থেকে। প্রতি কেজি ছোলা খালাসে সব ধরনের খরচ তিন টাকা ধরা হলে আমদানি মূল্য দাঁড়ায় ৪৮ টাকা ১৬ পয়সা।
চিটাগাং স্টোরের আইয়ুব আলী প্রথম আলোকে বলেন, ‘এই ছোলা মণপ্রতি দুই হাজার ১০ টাকায় বিক্রি করেছি ডিও ব্যবসায়ী ও পাইকারি বিক্রেতাদের কাছে।’ এই হিসাবে কেজিপ্রতি দাম পড়ে ৫৩ টাকা ৮৫ পয়সা। অর্থাৎ প্রতি কেজিতে আমদানিকারক লাভ করেছেন প্রায় সাড়ে পাঁচ টাকা।
এই ছোলা ডিও ব্যবসায়ী ও ছোট পাইকারি ব্যবসায়ীদের হাত ঘুরে যাচ্ছে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে। নগরের রিয়াজউদ্দিন বাজার ও কর্ণফুলী মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, খুচরা বিক্রেতারা এই ছোলা বিক্রি করছেন ৬৮ থেকে ৭০ টাকায়।
মিয়ানমার থেকে সাড়ে ৫৮ থেকে সাড়ে ৫৯ টাকায় ছোলা কিনছেন আমদানিকারকেরা। খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজার থেকে খুচরা বিক্রেতারা এই ছোলা কিনছেন কেজিপ্রতি ৭৪ টাকা ২২ পয়সায়।
কর্ণফুলী মার্কেটের খোকন স্টোরের পরিচালক মো. খলিলুর রহমান মিয়ানমারের ছোলা কেজিপ্রতি বিক্রি করছেন ৭৮ টাকায়। দাম এত বেশি কেন, জানতে চাইলে তিনি রসিদ দেখিয়ে বলেন, ‘খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজার থেকে গত বুধবার মণপ্রতি দুই হাজার ৭৭০ টাকায় (কেজিপ্রতি ৭৪ টাকা ২২ পয়সা) এই ছোলা কিনেছি। দোকানে আনার খরচসহ কেজিপ্রতি দাম পড়েছে প্রায় ৭৬ টাকা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারের ব্যবসায়ী মেসার্স তৈয়বীয়া স্টোরের মো. সোলায়মান জানান, গুদাম থেকে মালামাল পরিবহন ও খালাসের খরচ বেড়েছে। এসব খরচ যোগ করে প্রতি মণে ৫০ টাকা লাভে বিক্রি করছি। দাম বাড়লে সব সময় আমরাই বিপদে পড়ি। অথচ আমদানিকারক থেকে দ্বিতীয় পর্যায়ে যাঁরা পণ্য কেনেন, তাঁরাই সবচেয়ে বেশি মুনাফা করছেন বলে তিনি মন্তব্য করেন।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রমজানে ছোলার চাহিদা ধরা হয় ন্যূনতম ৬০ হাজার টন। এই মাসের প্রথম ২০ দিনে ছোলা আমদানি হয়েছে নয় হাজার ১৬৯ টন। এর আগের তিন মাসে ছোলা আমদানি হয় ৩৯ হাজার টন। আগামী দুই সপ্তাহে অস্ট্রেলিয়া, ইথিওপিয়া ও মিয়ানমার থেকেও বিপুল পরিমাণ ছোলা আমদানি হচ্ছে বলে ব্যবসায়ীরা জানান।
0 comments:
Post a Comment